কাল ৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় তিন নারী সংগঠনের সংবাদ সম্মেলন
কাল ৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় তিন নারী সংগঠনের সংবাদ সম্মেলন
সিএইচটি নিউজ ডটকম, শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ২, ২০১৮, আপডেট: ৪:৪৪ অপরাহ্ণ
মন্তব্য করুন
26 বার পড়া হয়েছে
ঢাকা : রাঙ্গামাটির বিলাইছড়িতে সেনা জওয়ান কর্তৃক দুই কিশোরী ধর্ষণের মেডিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট প্রদানে গড়িমসি ও ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার লক্ষ্যে সেনা ও প্রশাসনের হুমকিমূলক তৎপরতার প্রতিবাদে ঢাকায় সকাল ১১টায় ফটো জার্নালিস্ট এসোশিয়েসন হলরুমে তিন নারী সংগঠন সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, সিপিবি নারী সেল ও হিল উইমেন্স ফেডারেশন এক সংবাদসম্মেলন আহ্বান করেছে।২৮ জানুয়ারি তিন নারী সংগঠনের আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অনুসন্ধানী সফরে রাঙ্গামাটি যায়। পরের দিন ২৯ জানুয়ারি ধর্ষিতাদের কাছ থেকে প্রকৃত তথ্য জানতে জেলা সদর হাসপাতালে যায়। সেখানে দ্বিতীয় তলায় নারী ও শিশু ওয়ার্ডে পুরুষ পুলিশের প্রহরাধীন অবস্থায় ধর্ষিতা দুই বোনকে দেখতে পেয়ে খুবই বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয় এবং তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিকট আপত্তি জানায়। প্রতিনিধি দলটি জেলা প্রশাসক, পুুলিশের এডিশনাল এসপি, ওসি, চাকমা সার্কেলের রাণী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাত করে ঘটনা ঘটনা সম্পর্কে অবহিত হয়। রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের মন্তব্য ও আচরণ প্রতিনিধি দলকে ব্যথিত করে।
উল্লেখ্য, গেল ২১ জানুয়ারি দিবাগত রাত দেড়টায় বিলাইছড়ি ফারুয়া ইউনিয়নে অরাছড়ি গ্রামে নিজ বাসায় নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানের দ্বারা দুই বোন ধর্ষণের শিকার হয়। উক্ত ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার লক্ষ্যে সেনা কর্তৃক রাঙ্গামাটিতে এক সাজানো সংবাদ সম্মেলনে ধর্ষিতার অভিভাবকদের বক্তব্য বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে। মিডিয়া কিংবা বাইরের কারো সাথে যাতে যোগাযোগ করতে না পারে সেজন্য অভিভাবকদের কঠোর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে, যা কার্যত বন্দীদশার সামিল বলে তিন সংগঠনের প্রতিনিধগণ মনে করেন।
সিএইচটি নিউজ ডটকম, শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ২, ২০১৮, আপডেট: ৪:৪৪ অপরাহ্ণ
মন্তব্য করুন
26 বার পড়া হয়েছে
ঢাকা : রাঙ্গামাটির বিলাইছড়িতে সেনা জওয়ান কর্তৃক দুই কিশোরী ধর্ষণের মেডিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট প্রদানে গড়িমসি ও ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার লক্ষ্যে সেনা ও প্রশাসনের হুমকিমূলক তৎপরতার প্রতিবাদে ঢাকায় সকাল ১১টায় ফটো জার্নালিস্ট এসোশিয়েসন হলরুমে তিন নারী সংগঠন সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, সিপিবি নারী সেল ও হিল উইমেন্স ফেডারেশন এক সংবাদসম্মেলন আহ্বান করেছে।২৮ জানুয়ারি তিন নারী সংগঠনের আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অনুসন্ধানী সফরে রাঙ্গামাটি যায়। পরের দিন ২৯ জানুয়ারি ধর্ষিতাদের কাছ থেকে প্রকৃত তথ্য জানতে জেলা সদর হাসপাতালে যায়। সেখানে দ্বিতীয় তলায় নারী ও শিশু ওয়ার্ডে পুরুষ পুলিশের প্রহরাধীন অবস্থায় ধর্ষিতা দুই বোনকে দেখতে পেয়ে খুবই বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয় এবং তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিকট আপত্তি জানায়। প্রতিনিধি দলটি জেলা প্রশাসক, পুুলিশের এডিশনাল এসপি, ওসি, চাকমা সার্কেলের রাণী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাত করে ঘটনা ঘটনা সম্পর্কে অবহিত হয়। রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের মন্তব্য ও আচরণ প্রতিনিধি দলকে ব্যথিত করে।
উল্লেখ্য, গেল ২১ জানুয়ারি দিবাগত রাত দেড়টায় বিলাইছড়ি ফারুয়া ইউনিয়নে অরাছড়ি গ্রামে নিজ বাসায় নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানের দ্বারা দুই বোন ধর্ষণের শিকার হয়। উক্ত ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার লক্ষ্যে সেনা কর্তৃক রাঙ্গামাটিতে এক সাজানো সংবাদ সম্মেলনে ধর্ষিতার অভিভাবকদের বক্তব্য বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে। মিডিয়া কিংবা বাইরের কারো সাথে যাতে যোগাযোগ করতে না পারে সেজন্য অভিভাবকদের কঠোর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে, যা কার্যত বন্দীদশার সামিল বলে তিন সংগঠনের প্রতিনিধগণ মনে করেন।